২ থেকে ৬ ইঞ্চি লম্বা হওয়ার ফর্মুলা,পার্ট-১, 2 to 6 inches height increase formula, Part-1
লম্বা হতে কে না চায়?
কিন্তু কিভাবে লম্বা হওয়া যায়? মেডিকেল সাইন্স অনুযায়ী বয়ঃসন্ধি বা পিউবার্টি (Puberty) পর্যন্ত ছেলে-মেয়েরা লম্বা হয়ে থাকে।
এ সময় প্রচুর গ্রোথ হরমোন (HGH- Human Growth Hormone ) নিঃসরণ হয়। সাধারণত একজন মানুষ কত টুকু লম্বা হবে তা নির্ধারণ করে শরীরে থাকা জিন’ এর উপর।
অর্থাৎ জেনেটিক ফ্যাক্টর প্রধান ভূমিকা বা অন্য ভাবে বলা যায় শতকরা ৮০ ভাগ ভুমিকা পালন করে থাকে। আমাদের গ্রোথ এর জন্য পিটুইটারী নামক গ্রন্থি থেকে গ্রোথ হরমোন নিঃসৃত হয়।
২১ বছর পর্যন্ত ছেলেরা দ্রুত লম্বা হয়। ২২-২৫ বছর পর্যন্ত ধীরে ধীরে লম্বা হয়। আর মেয়েরা ১৮ বছর পর্যন্ত দ্রুত লম্বা হয়। ১৯-২১ বছর পর্যন্ত ধীরে ধীরে লম্বা হয়।
এর পরে শুধু শরীরের ক্ষয়পুরন হতে থাকে। বাংলাদেশে ছেলেদের গড় উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি আর মেয়েদের ক্ষেত্রে গড় উচ্চতা হচ্ছে ৫ ফুট ২।
কিভাবে আরও কয়েক ইঞ্চি লম্বা হওয়া যায়, কিম্বা লম্বা হতে গেলে কি খেতে হবে বা কি করতে হবে তা বিস্তারীত লেখার জন্য অনেকে আমার নিকিট অনুরোধ করেছেন।
তাই আজকে ‘লম্বা হওয়ার সেরা ও কার্যকরী ফর্মুলা’ নিয়ে আলোচনা করব।
প্রথমেই Health and beauty: Happy Life Care পক্ষ থেকে স্বাগতম।
আ্মাদের পুরো টপিকস টিকে ২ টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।প্রথম ভাগে পার্ট-১ নামে থাকছে লম্বা হওয়া সক্রান্ত বিষয়ে খাবার, ঘুম এবং কিছু নিয়ম-কানুন আর দ্বিতীয় ভাগে পার্ট-২ নামে থাকছে লম্বা হওয়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন চিত্র সহ শারীরিক ব্যায়াম।
এই চ্যানেলটি প্রথমেই সাবস্ক্রাইব করে নেওয়ার অনুরোধ রইল। ভিডিও সন্মন্ধে আপনার মূল্যবান মতামত আশা করছি।ভিডিও টি শেষ পর্যন্ত দেখতে থাকুন।
লম্বা হওয়াটা যেহেতু বংশগত বা জেনেটিক ফ্যাক্টর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং বয়স যদি ছেলেদের ২৫ এর বেশি এবং মেয়েদের ১৮ এর বেশি হয়ে থাকে তবে বিশেষ কিছু করার থাকে না।
তবে যদি বয়স ২৫ ও ১৮ এর নীচে হয় , বিশেষ করে যারা শিশু বা বয়ঃসন্ধিকাল অতিক্রম করছে, তাদের জন্য অবশ্যই চেষ্টা করা যায়।
বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত যে আমাদের বৃদ্ধির ৮০% নির্ভর করে বংশের উপর। আর বাকি ২০% নির্ভর করে নিজের উপর বা অন্যান্য কিছু কৌশল বা পরিবেশের উপর।
সে হিসাবে একজন ব্যক্তির উচ্চতা যদি ৫ফুট হয় তাহলে তার উচ্চতার ২০% হইল ১২ ইঞ্চি বা ১ফুট । সুতরাং ৫ ফুট প্রাপ্ত হওয়ার পর পরিবেশগত ভাবে ৬ ইঞ্চি বাদ দেওয়ার পরও আরো ৬ ইঞ্চি নিজ চেষ্টা দ্বারা বাড়ান সম্ভব।
জিনতত্ত্বের উপর ভিত্তি করে আমরা বংশগত ভাবে ঠিক যতটুকু বৃদ্ধি পাবো তার একটা পূর্বাভাস পাওয়া সম্ভব। একদল চিকিৎসক কয়েক বছর ধরে পরীক্ষা চালিয়ে একটি চূড়ান্ত উচ্চতার পূর্বাভাস সূত্র প্রকাশ করেছেন।
এ ক্ষেত্রে মা-বাবার উচ্চতা নির্ণয় করে সন্তানের সম্ভাব্য উচ্চতার একটি ধারণা পাওয়া যায়। আর তা হলঃ- সুত্র: ছেলেদের জন্য = পিতার উচ্চতা + (মায়ের উচ্চতা + ৫ ইঞ্চি) = ফলাফল কে দুই দ্বারা ভাগ =সাম্ভাব্য উচ্চতা মেয়েদের জন্য = (পিতার উচ্চতা - ৫ ইঞ্চি) + মায়ের উচ্চতা = ফলাফল কে দুই দ্বারা ভাগ = সাম্ভাব্য উচ্চতা এই হিসাব সর্বক্ষেত্রে সমান না হয়ে ব্যতিক্রমও দেখা যেতে পারে।
লম্বা হতে কে না চায়?
কিন্তু কিভাবে লম্বা হওয়া যায়? মেডিকেল সাইন্স অনুযায়ী বয়ঃসন্ধি বা পিউবার্টি (Puberty) পর্যন্ত ছেলে-মেয়েরা লম্বা হয়ে থাকে।
এ সময় প্রচুর গ্রোথ হরমোন (HGH- Human Growth Hormone ) নিঃসরণ হয়। সাধারণত একজন মানুষ কত টুকু লম্বা হবে তা নির্ধারণ করে শরীরে থাকা জিন’ এর উপর।
অর্থাৎ জেনেটিক ফ্যাক্টর প্রধান ভূমিকা বা অন্য ভাবে বলা যায় শতকরা ৮০ ভাগ ভুমিকা পালন করে থাকে। আমাদের গ্রোথ এর জন্য পিটুইটারী নামক গ্রন্থি থেকে গ্রোথ হরমোন নিঃসৃত হয়।
২১ বছর পর্যন্ত ছেলেরা দ্রুত লম্বা হয়। ২২-২৫ বছর পর্যন্ত ধীরে ধীরে লম্বা হয়। আর মেয়েরা ১৮ বছর পর্যন্ত দ্রুত লম্বা হয়। ১৯-২১ বছর পর্যন্ত ধীরে ধীরে লম্বা হয়।
এর পরে শুধু শরীরের ক্ষয়পুরন হতে থাকে। বাংলাদেশে ছেলেদের গড় উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি আর মেয়েদের ক্ষেত্রে গড় উচ্চতা হচ্ছে ৫ ফুট ২।
কিভাবে আরও কয়েক ইঞ্চি লম্বা হওয়া যায়, কিম্বা লম্বা হতে গেলে কি খেতে হবে বা কি করতে হবে তা বিস্তারীত লেখার জন্য অনেকে আমার নিকিট অনুরোধ করেছেন।
তাই আজকে ‘লম্বা হওয়ার সেরা ও কার্যকরী ফর্মুলা’ নিয়ে আলোচনা করব।
প্রথমেই Health and beauty: Happy Life Care পক্ষ থেকে স্বাগতম।
আ্মাদের পুরো টপিকস টিকে ২ টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।প্রথম ভাগে পার্ট-১ নামে থাকছে লম্বা হওয়া সক্রান্ত বিষয়ে খাবার, ঘুম এবং কিছু নিয়ম-কানুন আর দ্বিতীয় ভাগে পার্ট-২ নামে থাকছে লম্বা হওয়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন চিত্র সহ শারীরিক ব্যায়াম।
এই চ্যানেলটি প্রথমেই সাবস্ক্রাইব করে নেওয়ার অনুরোধ রইল। ভিডিও সন্মন্ধে আপনার মূল্যবান মতামত আশা করছি।ভিডিও টি শেষ পর্যন্ত দেখতে থাকুন।
লম্বা হওয়াটা যেহেতু বংশগত বা জেনেটিক ফ্যাক্টর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং বয়স যদি ছেলেদের ২৫ এর বেশি এবং মেয়েদের ১৮ এর বেশি হয়ে থাকে তবে বিশেষ কিছু করার থাকে না।
তবে যদি বয়স ২৫ ও ১৮ এর নীচে হয় , বিশেষ করে যারা শিশু বা বয়ঃসন্ধিকাল অতিক্রম করছে, তাদের জন্য অবশ্যই চেষ্টা করা যায়।
বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত যে আমাদের বৃদ্ধির ৮০% নির্ভর করে বংশের উপর। আর বাকি ২০% নির্ভর করে নিজের উপর বা অন্যান্য কিছু কৌশল বা পরিবেশের উপর।
সে হিসাবে একজন ব্যক্তির উচ্চতা যদি ৫ফুট হয় তাহলে তার উচ্চতার ২০% হইল ১২ ইঞ্চি বা ১ফুট । সুতরাং ৫ ফুট প্রাপ্ত হওয়ার পর পরিবেশগত ভাবে ৬ ইঞ্চি বাদ দেওয়ার পরও আরো ৬ ইঞ্চি নিজ চেষ্টা দ্বারা বাড়ান সম্ভব।
জিনতত্ত্বের উপর ভিত্তি করে আমরা বংশগত ভাবে ঠিক যতটুকু বৃদ্ধি পাবো তার একটা পূর্বাভাস পাওয়া সম্ভব। একদল চিকিৎসক কয়েক বছর ধরে পরীক্ষা চালিয়ে একটি চূড়ান্ত উচ্চতার পূর্বাভাস সূত্র প্রকাশ করেছেন।
এ ক্ষেত্রে মা-বাবার উচ্চতা নির্ণয় করে সন্তানের সম্ভাব্য উচ্চতার একটি ধারণা পাওয়া যায়। আর তা হলঃ- সুত্র: ছেলেদের জন্য = পিতার উচ্চতা + (মায়ের উচ্চতা + ৫ ইঞ্চি) = ফলাফল কে দুই দ্বারা ভাগ =সাম্ভাব্য উচ্চতা মেয়েদের জন্য = (পিতার উচ্চতা - ৫ ইঞ্চি) + মায়ের উচ্চতা = ফলাফল কে দুই দ্বারা ভাগ = সাম্ভাব্য উচ্চতা এই হিসাব সর্বক্ষেত্রে সমান না হয়ে ব্যতিক্রমও দেখা যেতে পারে।